বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার হালাল সনদ ইস্যুর প্রক্রিয়া ও নীতিমালা : একটি তুলনামূলক আলোচনা|Procedure and Guidelines for Halal Certification in Bangladesh and Malaysia: A Comparative Study

Abstract

Consumption of Halal (lawful) foods, wearing of halal garments and leading life in halal ways have immense significance to ensure peace in this world and to get redemption in the hereafter. In Muslim majority countries and regions halal foodstuffs and other necessary products are usually available. But in non-Muslim majority countries and regions the reverse picture is evident and for this reason Muslims living in those countries and regions remain worried in this regard. To get rid of this problem halal certification and logo on different types of products are extremely essential. This research paper aims to portray a comparative picture of Bangladesh and Malaysia as regards the guidelines of halal certification and the procedure of issuance. The author has relied on descriptive and analytical methods to explicate the guidelines of halal certification. Moreover, the paper has employed comparative methodology to enumerate the similarities and dissimilarities existing between two states in this regard. The research has substantially demonstrated that halal sector, being a crucial sector in contemporary period, has ample potentials in Bangladesh as well. However, Malaysia is staying ahead of Bangladesh as regards the enactment of statute, adoption of policies, rules, regulations, developing manuals and the implementation of those laws and policies in an efficacious way. More emphasis on this issue by Bangladesh will contribute to the increase of revenue income as well as the generation of more demands for Bangladeshi products  beyond its territories.

সারসংক্ষেপ: ইসলামে হালাল খাদ্য ভক্ষণ, হালাল বস্তু পরিধান ও হালাল পদ্ধতিতে জীবনযাপন দুনিয়ায় শান্তি ও আখিরাতে মুক্তির গুরুত্বপূর্ণ অবলম্বন। মুসলিম দেশ ও অঞ্চলসমূহে প্রথাগতভাবে হালাল পণ্য, ভোগ্য সামগ্রী ও অন্যান্য ব্যবহার্য দ্রব্য হালাল হলেও অমুসলিম দেশ ও অঞ্চলে এ চিত্র সম্পূর্ণ বিপরীত, সেখানে এগুলো সহজপ্রাপ্য নয়। এ কারণে সেসব এলাকার মুসলিম জনসাধারণকে এ বিষয়ে অনেক উৎকণ্ঠায় থাকতে হয়। এ থেকে মুক্তির উপায় হলো পণ্যে বা ভোগ্য বস্তুর হালাল সনদ ও লোগো। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধটি হালাল সনদ বিষয়ক। এর উদ্দেশ্য হলো, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার হালাল সনদ নীতিমালা ও সনদ ইস্যুর প্রক্রিয়ার তুলনামূলক আলোচনা করা। প্রবন্ধটি রচনার ক্ষেত্রে বর্ণনা ও বিশ্লেষণমূলক পদ্ধতির মাধ্যমে উভয় দেশের নীতিমালা ও সনদ ইস্যুর প্রক্রিয়া তুলে ধরা হয়েছে এবং তুলনামূলক পদ্ধতি অবলম্বন করে এ বিষয়ে উভয় দেশের মধ্যকার সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্রবন্ধ থেকে প্রমাণিত হয়েছে, হালাল উন্নয়ন সেক্টর বর্তমান সময়ের গুরুত্বপূর্ণ একটি সেক্টর। বাংলাদেশের এ সেক্টরের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আরও প্রমাণিত হয়েছে যে, এ বিষয়ক আইন, নীতিমালা, মানুয়্যাল, সহায়ক আইন প্রণয়ন ও তার যথাযথ বাস্তবায়নের দিক থেকে মালয়েশিয়া বাংলাদেশের চেয়ে অগ্রসর। তাছাড়া বাংলাদেশ এ বিষয়টি আরও গুরুত্ব প্রদান করলে এক্ষেত্রে রাজস্ব আয় ও বহির্বিশ্বে বাংলাদেশী পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে।