ধর্মীয় আইনে ধর্ষণের শাস্তি : একটি তুলনামূলক পর্যালোচনা| The Punishment of Rape in Religious Laws : A Comparative Discussion

Abstract

Rape is a horrendous form of violence against women. Women have been victims of rape since prehistoric times. Evidence of rape is found in all countries of both the developed and underdeveloped worlds. Women are being attacked everywhere at home, in educational institution, on road and at workplace. From three-year-old children to one-hundred-year-old women, none are safe from rapists. But in all religions of the world, rape is a reprehensible and punishable crime. In the present article, the provisions and rulings of the world's major religions (Hinduism, Buddhism, Judaism, Christianity, and Islam) regarding rape have been stated and thereby a comparative discussion has been offered. In producing the essay, descriptive analytical and comparative research methods have been adopted. The article demonstrates that religious adherence and observance both in individual  and in society and state levels would be one of the most effective ways to prevent rape and cure the society.

সারসংক্ষেপ : ধর্ষণ নারীর প্রতি সহিংসতার এক ভয়াবহ রূপ। গ্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই নারী ধর্ষণের শিকার হয়ে আসছে। উন্নত-অনুন্নত পৃথিবীর সব দেশেই নারীকে ধর্ষণ করার প্রমাণ পাওয়া যায়। নারীরা বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রাস্তা-ঘাট, কর্মস্থল, সর্বত্র আক্রান্ত হচ্ছে। তিন বছরের শিশু থেকে শুরু করে একশো বছর বয়সী বৃদ্ধাও ধর্ষকামীদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না। অথচ বিশ্বের সকল ধর্মেই ধর্ষণ নিন্দনীয় এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে ধর্ষণ বিষয়ে বিশ্বের প্রধান প্রধান ধর্মের (হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদী, খ্রিস্টান, ইসলাম) বিধান উল্লেখপূর্বক সেগুলোর তুলনামূলক আলোচনা করা হয়েছে। প্রবন্ধটি রচনার ক্ষেত্রে বর্ণনা, বিশ্লেষণ ও তুলনামূলক গবেষণা পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে। প্রবন্ধ থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে, ধর্ষণ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে ধর্মীয় অনুশাসন পরিপালন এবং সমাজ ও রাষ্ট্রে ধর্মের অনুসরণ অন্যতম কার্যকর উপায় হতে পারে।