ইসলামী আইনে তা‘যীর|Taʻzīr in Islamic Law

Abstract

Islam has promulgated logical rulings and regulations for the welfare of humanity. But when anyone violates this beneficial laws, punishmnet has been determined for his so violation. However  there are some certain offences for which punishment has been determined by Sharīʻah, while for others, punishment has not been defined, and such punishment is called taʻzīr or general punishment. This article has been written to define taʻzīr, its authenticity, classification, logicality and philosophy as it plays an important role in decreasing the criminal tendency of the society. The article has been written in line with the descriptive and analytical methods. The books of fiqh alongside the Quran-Sunnah have been analyzed and the real experineces as found in the context of the present society have been applied. It has been proved from the research that from among the Islamic penal laws taʻzīr is an important crime deterrent ruling. The province of taʻzīr punishment is vast and like ḥadd and qiṣāṣ it is not related to certain punishments. In this regard,  judge may award the convicted any sort of punishmnet as  time space and context require. It however must be proportionate to the degree of the offence. And the aim of this punishment would be to ensure collective wellness, establish truth and fair judgment and justice, and deter all sorts of injustce and social enchrochment.

সারসংক্ষেপ : ইসলাম মানবতার কল্যাণে যৌক্তিক বিধিবিধান প্রণয়ন করেছে। কিন্তু কেউ যখন এ কল্যাণকর বিধান অমান্য করে তার জন্য শাস্তি নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য কতিপয় অপরাধের শাস্তি সুনির্দিষ্ট হলেও এমন কিছু অপরাধ আছে যেগুলোর শাস্তি ইসলামী আইনে নির্দিষ্ট করা হয়নি। আর এ ধরনের শাস্তিকে তা‘যীর বা সাধারণ শাস্তি বলা হয়। সমাজের অপরাধ প্রবণতা হ্রাসকল্পে তা‘যীরী শাস্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বিধায় এর পরিচিতি, প্রামাণিকতা, প্রকারভেদ, যৌক্তিকতা ও দর্শন আলোচনার উদ্দেশ্যে এ প্রবন্ধটি প্রণীত হয়েছে। বর্ণনা ও বিশ্লেষণমূলক গবেষণা পদ্ধতিতে প্রবন্ধটি রচিত হয়েছে এবং কুরআন-হাদীসের পাশাপাশি ফিক্হের গ্রন্থগুলি পর্যালোচনা এবং বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপটে বাস্তব অভিজ্ঞতাসমূহের প্রয়োগ করা হয়েছে। গবেষণা থেকে প্রমাণিত হয়েছে, ইসলামী শাস্তি বিধানের মধ্যে তা‘যীর তথা সাধারণ শাস্তি একটি অন্যতম অপরাধ প্রতিরোধক বিধান। তা‘যীর পর্যায়ের শাস্তিসমূহের ক্ষেত্র বিশাল। এটি হদ্দ বা কিসাসের ন্যায় নির্দিষ্ট কোন একক শাস্তির সাথে সম্পৃক্ত নয়। এক্ষেত্রে বিচারক আসামীকে স্থান, কাল, পাত্র ও প্রেক্ষাপট ভেদে যে কোন ধরনের শাস্তি দিতে পারেন। অবশ্য তা কৃত অপরাধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। আর এ শাস্তির উদ্দেশ্যই হবে সামষ্টিক কল্যাণ, সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করা, সুবিচার ও ন্যায়পরায়ণতা কায়েম করা এবং সর্বপ্রকার যুল্ম ও সামাজিক অনাচার প্রতিহত করা।