যৌন হয়রানি ও ইসলামী আইনে এর প্রতিকার : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত |Sexual Harassment and Its Remedies in Islamic Law : Bangladesh Perspective

Abstract

Islam, as an ideology, philosophy and complete code of life, ensures the freedom and security of mankind. It provides the well-defined guidelines to keep the humanity pure and protected from all kinds of moral degradation and sins and impurity. A person with good morals can never harm others. The main goal of Islam is to build an ideal society by improving the moral character of mankind. In Islam, all forms of unregulated sexual behavior including extramarital sex, homosexuality, sexual harassment, rape, have been declared completely prohibited. Adultery and rape are ugly vices in any social life. Islamic discipline is the best way to prevent uncontrolled sexual behavior. This article attempts to prove with the Qur’an and Sunnah based evidences and logical discussion that true peace lies in the proper maintenance of Islam. The article also proves that the safety of women folks is a highly important issue in the concerned Islamic law as a whole. Descriptive, analytical and comparative methods have been followed in preparing the article.
সারসংক্ষেপ : ইসলাম একটি আদর্শ, দর্শন এবং পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, যা মানবজাতির স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মানবকে সর্বপ্রকার নৈতিক অধঃপতন, অবক্ষয়, পাপ ও অপবিত্রতার পঙ্কিলতা হতে সম্পূর্ণ নিষ্কলুষ ও পবিত্র রাখতে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা প্রদান করে। একজন উন্নত নৈতিকতাসম্পন্ন মানুষ দ্বারা কখনো অপরের অনিষ্ট হতে পারে না। মানুষের নৈতিক চরিত্র উন্নত করার মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠন ইসলামের মূল লক্ষ্য। ইসলামে বিবাহ বহির্ভূত যৌনাচার, সমকামিতা, যৌন হয়রানি, ধর্ষণসহ সকল প্রকারের অনিয়ন্ত্রিত যৌনাচারকে সম্পূর্ণরূপে হারাম ঘোষণা করেছে। যিনা-ব্যভিচার ও ধর্ষণ সমাজ জীবনে কদর্য পাপাচার। ইসলামী অনুশাসনই হতে পারে অনিয়ন্ত্রিত যৌনাচার প্রতিরোধের সর্বোত্তম পন্থা। আলোচ্য প্রবন্ধটিতে কুরআন-সুন্নাহের দালিলিক ও যৌক্তিক উপস্থাপনার ভিত্তিতে এ কথা প্রমাণের প্রয়াস চালানো হয়েছে যে, ইসলামী জীবন বিধানের যথাযথ অনুসরণেই প্রকৃত শান্তি নিহিত। প্রবন্ধটিতে আরো প্রমাণ করা হয়েছে যে, সার্বিক বিবেচনায় ইসলামী আইনে নারী জাতির নিরাপত্তার বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ। প্রবন্ধটি প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বর্ণনা, বিশ্লেষণ ও তুলনামূলক পর্যালোচনা পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে।